প্রতি সপ্তাহে ৪,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
আপনি যদি প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা আয় করতে চান তবে ডিজিটাল যুগে অনলাইনে
আয় করা অনেক সহজ এবং জনপ্রিয় একটি মাধ্যম হয়ে উঠেছে । আপনি ঘরে বসেই বিভিন্ন
পদ্ধতি যেমন ব্লগিং ,ইউটিউব, ডিজিটাল মার্কেটিং,অনলাইন টিউশনি বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করেও আয় করতে পারেন।
আপনি লেখালেখি বা ভিডিও বানাতে যদি পছন্দ করেন তবে ইউটিউবে চ্যানেল খুলে বা ব্লগ তৈরি করে আয়ের উৎস হিসাবে গ্রহণ করতে পারেন। এছাড়াও অনলাইনে কোর্স শেখানো বা বিক্রি, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টে মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
- প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
- ডাটা এন্ট্রি করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
- ড্রপ শিপিং করে প্রতি সপ্তাহে আয়
- অনলাইনে কোর্স তৈরী করে আয়
- ফেসবুক থেকে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
- টিকটক থেকে প্রতি সপ্তাহে আয়
- ওয়েবসাইট থেকে প্রতি সপ্তাহে আয়
- ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
- গুগল থেকে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
- ইউটিউব এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
- আর্টিকেল লিখে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
- শেষ কথা : প্রতি সপ্তাহে ৪,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
আপনাকে অনলাইন থেকে প্রতি সপ্তাহে ৪০০০ টাকা ইনকাম করার জন্য নতুন একটি
প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে যা ব্লগার নামে পরিচিত। অর্থাৎ এই প্লাটফর্মে একটি
ব্লগ ও ওয়েবসাইটে তৈরি করে সেখান থেকে লেখালেখি করার মাধ্যমে খুব সহজেই ভালো
পরিমাণ ইনকাম করা সম্ভব। সেক্ষেত্রে আপনাকে আপনার প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন
প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে যেকোনো একটি প্ল্যাটফর্ম এবং একটি ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি
করে নিতে হবে। এরপর প্ল্যাটফর্ম এবং ওয়েবসাইট তৈরি করার পরে সেখানে নির্দিষ্ট
বিষয়ে লেখালেখি করে এবং তা মনিটাইজেশন সহ আরো বিভিন্ন উপায়ে আপনি এখান থেকে আয়
করতে পারবেন।
আরও পড়ুনঃ অনলাইনে আয় করার আরও ৮ টি পদ্ধতি
আপনি একজন দক্ষ যারা ওয়েব ডিজাইনার হতে পারলে আপনি ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে আপনার
ক্যারিয়ার শুরু করতে পারেন। একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার হিসাবে আপনার ক্যারিয়ার
শুরু করেন তাহলে সেখান থেকে আপনি ভালো পরিমান ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন বিষয়
আপনাকে ধারণা থাকতে হবে এবং ডেভেলপমেন্টের বিভিন্ন বিষয়গুলি ভালোভাবে শিখতে
হবে।
ডাটা এন্ট্রি করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
ডাটা এন্ট্রি বর্তমান যুগে অনলাইন আয় করার অনেক উপায় এর মধ্যে এটি একটি সহজ এবং জনপ্রিয় পদ্ধতি। আপনি কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহার জানলে অতি সহজেই ডাটা এন্টির কাজটি করতে পারবেন ।ডাটা এন্ট্রি মূলত বিভিন্ন কোম্পানির তথ্য সঠিকভাবে কম্পিউটারে ইমপোর্ট দেওয়া যেমনঃ এক্সসেল সিটে নাম, ঠিকানা, পণ্যের বিভিন্ন তথ্য, পরিসংখ্যান, বিভিন্ন কোম্পানির অনলাইন তথ্য ইত্যাদি এন্ট্রি করা হয় ।
ডাটা এন্ট্রির জন্য উচ্চশিক্ষা প্রয়োজন হয় না। আপনার টাইপিং জানা থাকলে এটি করতে পারবেন। ফাইবার, আপ ওয়ার্ক, ফ্রিল্যান্সার, ক্লিক ওয়ার্কার বা মাইক্রো ওয়াকার এর মত অনলাইন মার্কেটপ্লেসে প্রতিদিন অসংখ্য ডাটা এন্টি করার মত কাজ পাওয়া যায়। একটি প্রোফাইল খুলে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ খুঁজে নিতে হবে। প্রতিটি কাজ করার জন্য ডলারের পরিশোধ করা হয় যা সহজে আপনি বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
ড্রপ শিপিং করে প্রতি সপ্তাহে আয়
ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে আপনি অনলাইনে ব্যবসায় শুরু করে আয় করতে
পারেন। অ্যামাজন, শফিফাই, ফ্লিপকার্ট এবং মিসো
বিভিন্ন ধরনের সাইট রয়েছে। আপনার কোন নিজস্ব দ্রব্য নাই । তাই আপনি
কোন ব্যক্তি বা কোম্পানির দ্রব্য সামগ্রী মধ্যস্থতা করে কোন
কাস্টমারের কাছে বিক্রি করতে পারেন এই পদ্ধতিকে ড্রপ শিপিং বলে।
আরও পড়ুনঃ ড্রপ শিপিং এ অ্যাকাউন্ট খোলার পদ্ধতি
আপনি কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে মিডিয়া হিসেবে কাজ করবেন
।আপনি নিজে একটা কাস্টমার গ্রূপ তৈরি করবেন। আপনার কাছে যে কাস্টমার
গ্রূপ রয়েছে আপনি সেই কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানকে বলবেন নির্দিষ্ট ঠিকানায়
একজন কাস্টমারকে একটি নিদিষ্ট দ্রব্য পাঠিয়ে দিতে এবং কোম্পানির কাছ
থেকে আপনি কমিশন হিসেবে ঘরে বসে প্রতি সপ্তাহে বা মাসে আয় করতে পারেন।
অনলাইনে কোর্স তৈরী করে আয়
নিজের সৃজনশীলতা ও কাজের দক্ষতার উপর আপনি কোর্স তৈরি করতে পারেন। একটি সম্পূর্ণ কোর্সে বিভিন্ন ছোট ছোট অংশ তৈরি করে সেটি আপনার এলাকায় অনলাইনের মাধ্যমে অথবা জাতীয় স্তরে অ্যাপ্রোচ করতে পারেন। সেখান থেকে আপনি উপার্জন করতে পারেন ।
আপনার যদি নিজের ইউটিউব চ্যানেল বা কোন ব্লগ সাইট বা সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফ্রর্ম ব্যবহার করতে না পারেন, নিজে খরচ করতে না পারেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের সাইড রয়েছে আপনার কোর্সে প্রমোট করে থাকবে । সেই জন্য প্রয়োজনের বিনিময়ে তারা আপনার কোর্স থেকে কিছু কমিশন নেবে। এ সমস্ত সাইডে গিয়ে আপনি এখানে কুইজ ,অ্যাসাইনমেন্ট, লাইভ ক্লাস ইত্যাদি তৈরি করে ইনকাম করতে পারবেন।
ফেসবুক থেকে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
ফেসবুক শুধু এখন একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নয় এটি এখন একটি অনলাইন আয়ের শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম ।ফেসবুক থেকে আয় করার অনেক পদ্ধতি আছে যেমন ফেসবুক পেজ বা গ্রূপ তৈরি করে মনেটাইজেশন, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং , পণ্যের প্রচার বা নিজে অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন।
আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে যেমন ট্রাভেল, রান্না ,ফ্যাশন ইত্যাদি বিষয়ে কনটেন্ট তৈরি করেন তাহলে ফেসবুক আপনাকে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয়ের সুযোগ করিয়ে দেয় একে বলে ফেসবুক ইন- স্ট্রিম এ্যাড । এর এছাড়াও ফেসবুক মার্কেটপ্লেস বা লাইভে গিয়ে পণ্য বিক্রি করেও ভালো পরিমাণ আয় করা যায়।
টিকটক থেকে প্রতি সপ্তাহে আয়
টিকটক বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি এবং এখান থেকে আয় করার অনেক সুযোগ রয়েছে ।আপনি যদি নিয়মিত আকর্ষণীয়, মজাদার ও তথ্যবহুল কনটেন্ট তৈরি করেন এবং আপনার ফলোয়ার সংখ্যা বাড়াতে পারেন তাহলে টিক টক এর মাধ্যমে বিভিন্নভাবে আয় করতে পারবেন ।
আপনি টিকটক ক্রিয়েটর প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে ভিডিও ভিউ অনুযায়ী
অর্থ পেতে পারেন । ব্রান্ড প্রমোশন বা স্পনসরড কনটেন্ট তৈরি করে আয়
করা যায়। জনপ্রিয় টিকটকারদের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পণ্য প্রচারে জন্য অর্থ
প্রদান করে থাকে । আপনি চাইলে নিজের পণ্য বা সার্ভিসও টিক টক এর মাধ্যমে
প্রচার করতে পারেন।
ওয়েবসাইট থেকে প্রতি সপ্তাহে আয়
ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার জন্য প্রথমে একটি নির্ভরযোগ্য ও বিষয়ভিত্তিক ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। ওয়েবসাইটে নিয়মিত মানসম্পন্ন কনটেন্ট প্রকাশ করলে তা ভিজিটর আকর্ষণ করে। যখন ওয়েবসাইটে পর্যাপ্ত ভিজিটর আসতে শুরু করে তখন গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে ইনকাম করা যায়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং যেমন অ্যামাজন, দারাজ এর প্রোডাক্টের লিংক দিয়ে কমিশন ইনকাম করা যায়। স্পন্সরড পোস্ট, ডিজিটাল পণ্য বিক্রয় অথবা নিজের কোর্স বা সার্ভিস প্রমোট পরেও ইনকাম করা যায়। ওয়েবসাইটে সফলতার জন্য এস ই ও ,কনটেন্ট মার্কেটিং এবং নিয়মিত আপডেট রাখা গুরুত্বপূর্ণ।
ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে প্রথমে কোন একটি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন অর্জন করা জরুরী যেমন গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভলেপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটিং, ভিডিও এডিটিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং ।দক্ষতা অর্জনের পর ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্ম যেমন ফাইবার, আপ ওয়ার্ক, ফিনান্সার ডট কম একটি প্রোফাইল তৈরি করে নিজের সার্ভিস অফার শুরু করুন।
ক্লায়েন্টরা যখন কাজের জন্য যখন কাজের জন্য আপনাকে হায়ার করবে তখন আপনি
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কাজ শেষ করে পেমেন্ট নিতে পারবেন। প্রতি ঘন্টায় বা প্রতি
প্রজেক্ট ভিত্তিতে আয় করা যায়। ফ্রিল্যান্সের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি হল
ধৈর্য, পোর্টফলিও তৈরি এবং ক্লায়েন্টের সাথে ভালো যোগাযোগ রাখা।
গুগল থেকে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
গুগল হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সার্চ ইঞ্জিন এবং এর বিভিন্ন প্লাটফর্মে মাধ্যমে আপনি সহজেই আয় করতে পারেন। গুগলের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হল গুগল অ্যাড সেন্স যার মাধ্যমে আপনি নিজে ওয়েবসাইট বা ব্লক এ বিক্রম দেখিয়ে আয় করতে পারেন। আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ চালান তাহলে গুগল আপনার কনটেন্ট স্বয়ংক্রিয়ভাবে বিজ্ঞাপন দেখাবে এবং ভিজিটররা সেই বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে আপনি আয় করতে পাবেন ।এছাড়া গুগল প্লে স্টোর এ অ্যাপ তৈরি করে আয় করা যায়।
যেখানে আপনি অ্যাপ বিক্রয়, ইন- অ্যাপ পারচেস বা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয়
করতে পারেন। এ ছাড়াও গুগলের আরো একটি চমৎকার উপায় হলো গুগল অপিনিয়ন
রিওয়ার্ড, এখানে আপনি ছোট ছোট জরিপে অংশ নিয়ে সহজেই কিছু অতিরিক্ত আয় করতে
পারেন। তবে গুগল থেকে সত্যিকারের আয় করতে হলে দরকার ধৈর্য, দক্ষতা, গুণগত মান
সম্পন্ন কনটেন্ট তৈরি করার ক্ষমতা।
ইউটিউব এর মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
ইউটিউব বর্তমান সময়ে অনলাইনে আয় করার অন্যতম জনপ্রিয় ও কার্যকর মাধ্যম। আপনি যদি নিয়মিত ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করেন এবং দর্শকদের কাছে তা উপভোগ্য হয় তাহলে ইউটিউব থেকে আপনি ভালো পরিমাণ আয় করতে পারেন । ইউটিউবে আয় করার উপায় হল গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে মনিটাইজেশন, যেখানে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করতে পারেন।
মনিটাইজেশনের জন্য আপনার চ্যানেলের অন্তত ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং গত বারো মাসে চার হাজার ঘন্টা ওয়াচ টাইম অথবা ১০ মিলিয়ন বা এক কোটি শট ভিউ গত 90 দিনে থাকতে হবে । স্পনরড ভিডিও, চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, মার্চেন্ডাইজ বিক্রি এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমেও আয় করা যায়।
আর্টিকেল লিখে প্রতি সপ্তাহে আয় করুন
বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে আয় করা খুব সহজ একটি উপায় হল আর্টিকেল লেখা ।আপনি বাংলা বা ইংলিশে ভাষায় ভালো ভাবে লিখতে পারেন তাহলে ঘরে বসে আপনি ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনেক ওয়েবসাইড, ব্লগ, এবং ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস যেমন খাইবার ফ্রিল্যান্সার এইসব প্ল্যাটফর্মে লেখকের চাহিদা সব সময় বেশি থাকে।
আরও পড়ুনঃ আর্টিকেল লিখে আয়ের বিশেষ নিয়ম
আর্টিকেল লেখার জন্য প্রথমে একটি নির্দিষ্ট বিষয় বা নিস বেছে নিন যেমনঃ
স্বাস্থ্য, চিকিৎস্ প্রযুক্তি, শিক্ষা, বিদেশ ভ্রমণ বা অনলাইন আয়। এরপর
প্রতিদিন এক থেকে দুই ঘন্টা সময় দিয়ে নিয়মিত লেখার অভ্যাস করুন। মানসম্মত,
তথ্যসমৃদ্ধ ও পাঠযোগ্য লেখা ক্লায়েন্টদের আকর্ষণ করবে এবং আপনাকে নিয়মিত কাজ
এনে দিতে সহায়তা করবে। এখানে আপনার নিজস্ব সময় ও দক্ষতায় হলো মূল
পুঁজি।
শেষ কথা ঃ প্রতি সপ্তাহে ৪,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন
প্রতি সপ্তাহে ৪,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করুন শিরোনামে আয়ের বিভিন্ন উৎস সম্পর্কে উপরে আলোচনা করেছি। আপনি শুধু একটি স্মার্টফোন বা কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগ থাকলে শুরু করতে পারবেন। এই কাজ করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং, ডাটা এন্টি, কনটেন্ট রাইটিং, ইউটিউব এবং অনলাইন সার্ভে এই বিষয়গুলো এখন বেশ জনপ্রিয় উপার্জনের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। আপনি ডাটা এন্টির কাজ করতে কম্পিউটারে সম্পর্কে জ্ঞান থাকলেই করতে পারবেন ।যারা লেখালেখিতে দক্ষ তারা আর্টিকেল বা ব্লগ লিখে বেশ ভাল পরিমাণ আয় করতে পারেন। ওয়েবসাইট এবং অনলাইন ক্লাইন্ট নিয়মিত লেখার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পরিশোথ করে থাকেন। সময় মত কাজটি করে জমা দিলে এবং গুণগত মান বজায় রেখে লিখতে হবে।
আপনি এই কাজগুলো ঘরে বসেই অনায়াসে করতে পারেন ,ইংলিশে একটি প্রবাদ আছে ,"মানি ইজ বেটার দেন হানি" অর্থাৎ আপনাকে অর্থ উপার্জন করতে হবে এই অর্থ উপার্জনের বিভিন্ন পদ্ধতি এখন অনলাইনে বা কম্পিউটার যুগে আপনার হাতের নাগালে এসেছে ।তাই আপনি এই সুযোগটি নিয়ে নিজের আর্থিক অবস্থার উন্নয়ন সাধন করতে পারবেন।
ইয়োলোপাইসনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url